ব্রেকিং নিউজমালদারাজ্য

ভুতুড়ে বিলের অভিযোগ নিতে অস্বীকার বিদ্যুৎ দপ্তরে অভিযোগ গ্রাহকের।

অন্যের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালায় অঞ্জলি ঘোষ। বহুদিন আগেই স্বামী মারা গেছেন। ফলে মা ও ছেলের সংসার এখন চিন্তা বলতে এসে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজারেরও বেশি ভুতুড়ে ইলেকট্রিক বিল। বারবার অভিযোগ জানাতে গেলে ফিরিয়ে দিচ্ছে মানিকচক বিদ্যুৎ দপ্তর। বাড়িতে একটিমাত্র বাল্ব পাখা রয়েছে নেই কোনো টিভি রেফ্রিজারেটর। আগে প্রতিমাসে ৬০টাকা থেকে ১০০ টাকা ইলেকট্রিক বিল দিতে হতো কিন্তু হঠাৎ কোথা থেকে এই ভুতুড়ে বিল এলো সেই নিয়ে চিন্তিত অঞ্জলি দেবী। যার খাবার আনতে পান্তা ফুরায় সে কোথা থেকে দিবে এত টাকা। তার পরেও অভিযোগ শুনছে না কেউ।
এ বিষয়ে প্রতিবেশী দেবব্রত ঘোষ জানান বেশ কিছুদিন ধরে কাকরি বাধার এই অঞ্চলে ভূতের ইলেকট্রিক বিল এর গল্প শোনা যাচ্ছে। বিল দিতে না পারলে অফিস থেকে যথারীতি ইলেকট্রিক লাইন কেটে দিয়ে যাচ্ছে। এ অঞ্চলে যারা বাস করেন তারা প্রত্যেকে দিন আনি দিন খায় মানুষ। কোথায় থেকে হাজার হাজার টাকা ইলেকট্রিক বিল দেবে তারা। তাছাড়া ভাবতে অবাক লাগছে এত ইউনিট এই মানুষগুলোর বাড়ি থেকে পাচ্ছে কিভাবে যার দরুন 10 হাজার 15 হাজার কুড়ি হাজার পর্যন্ত ইলেকট্রিক বিল পাঠানো হচ্ছে দপ্তর থেকে। এই বিষয়ের উপর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন।

আরেকজন প্রতিবেশী জানান আমার বছরখানেক আগে কুড়ি হাজার টাকা বিল এসেছিল। আমি দিতে পারিনি ফলে আমার বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়। আমরা গরীব মানুষ কোথা থেকে পাব এত টাকা তারপরে বিদ্যুৎ দপ্তরে যোগাযোগ করলে তারা জানান আগে টাকা দিতে হবে তারপরে কোনো অভিযোগ নেওয়া হবে ।এ কেমন আইন?ভুতুড়ে বিলের অভিযোগ নিতে অস্বীকার বিদ্যুৎ দপ্তরে অভিযোগ গ্রাহকের। মানিকচক; অন্যের বাড়িতে কাজ করে সংসার চালায় অঞ্জলি ঘোষ। বহুদিন আগেই স্বামী মারা গেছেন। ফলে মা ও ছেলের সংসার এখন চিন্তা বলতে এসে দাঁড়িয়েছে ১১ হাজারেরও বেশি ভুতুড়ে ইলেকট্রিক বিল। বারবার অভিযোগ জানাতে গেলে ফিরিয়ে দিচ্ছে মানিকচক বিদ্যুৎ দপ্তর। বাড়িতে একটিমাত্র বাল্ব পাখা রয়েছে নেই কোনো টিভি রেফ্রিজারেটর। আগে প্রতিমাসে ৬০টাকা থেকে ১০০ টাকা ইলেকট্রিক বিল দিতে হতো কিন্তু হঠাৎ কোথা থেকে এই ভুতুড়ে বিল এলো সেই নিয়ে চিন্তিত অঞ্জলি দেবী। যার খাবার আনতে পান্তা ফুরায় সে কোথা থেকে দিবে এত টাকা। তার পরেও অভিযোগ শুনছে না কেউ। এ বিষয়ে প্রতিবেশী দেবব্রত ঘোষ জানান বেশ কিছুদিন ধরে কাকরি বাধার এই অঞ্চলে ভূতের ইলেকট্রিক বিল এর গল্প শোনা যাচ্ছে। বিল দিতে না পারলে অফিস থেকে যথারীতি ইলেকট্রিক লাইন কেটে দিয়ে যাচ্ছে। এ অঞ্চলে যারা বাস করেন তারা প্রত্যেকে দিন আনি দিন খায় মানুষ। কোথায় থেকে হাজার হাজার টাকা ইলেকট্রিক বিল দেবে তারা। তাছাড়া ভাবতে অবাক লাগছে এত ইউনিট এই মানুষগুলোর বাড়ি থেকে পাচ্ছে কিভাবে যার দরুন 10 হাজার 15 হাজার কুড়ি হাজার পর্যন্ত ইলেকট্রিক বিল পাঠানো হচ্ছে দপ্তর থেকে। এই বিষয়ের উপর তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। আরেকজন প্রতিবেশী জানান আমার বছরখানেক আগে কুড়ি হাজার টাকা বিল এসেছিল। আমি দিতে পারিনি ফলে আমার বাড়ির বিদ্যুৎ সংযোগ কেটে দেওয়া হয়। আমরা গরীব মানুষ কোথা থেকে পাব এত টাকা তারপরে বিদ্যুৎ দপ্তরে যোগাযোগ করলে তারা জানান আগে টাকা দিতে হবে তারপরে কোনো অভিযোগ নেওয়া হবে ।এ কেমন আইন?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *