জেলাতমলুকপূর্ব মেদিনীপুরব্রেকিং নিউজ

পরিত্যক্ত শিশুকন্যার অন্নপ্রাশন ঘিরেই হোম জুড়ে খুশির হাওয়া

কে বলবে ওরা স্বজনহারা, আশ্রয়হীন? ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের হাসিমুখে ঝলমল করে আজও হোম ক্যাম্পাস জুড়ে। আজ ওরাও স্নেহের পরশে বড়ো হয়ে উঠেছে। গত সাত মাস পূর্বে পরিত্যক্ত শিশু গ্রহণ কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হওয়া শিশু কন্যার অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠান হল ধুমধাম করে। মা বর্গভীমা মায়ের মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রসাদী এনে শঙ্খ আর উলুর ধ্বনিতে কপালে চন্দনে ফোটা, ফুলের মালা, পায়েস, মিষ্টি সব রীতি মেনে আয়োজন করা অন্নপ্রাশন।
উল্লেখিত, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকের একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন নিমতৌড়ী তমলুক উন্নয়ন সমিতি ২০০৮ সাল থেকে শিশুদের দত্তক প্রদান করে থাকে । গত সাত মাস পূর্বে হলদিয়া-মেচাদা জাতীয় সড়কের নিমতৌড়ীতে পরিত্যক্ত শিশু গ্রহণ কেন্দ্র থেকে উদনিমতৌড়ীত হয় এই শিশুকন্যাটি। সরকারি নির্দেশ শিশুটি দত্তক প্রদান কেন্দ্র রয়েছে। নিয়ম রীতি মেনে আজ আয়োজন করা হয় অন্নপ্রাশন।

হোমের সুপার সুদেষ্ণা মাইতি বলেন, আমরা এই দত্তক ইউনিট থেকে ইতিমধ্যে ৩৯ জন শিশুকে দত্তক দিয়েছে। তার মধ্যে একটি কন্যা সন্তান ইতালি পাঠানো হয়েছে, প্রথম এই শিশুটি বেবি সেন্টারে ফেলে দিয়ে যায় তাই এর অন্নপ্রাশনের অনুভূতি একটু আলাদা, করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব কাজ করেছি। তুমি সাধারণ সম্পাদক জানান এই কন্যাসন্তানটি যেদিনকে ডল বেবি সেন্টারে ফেলে দিয়েছিল সেই দিন উপস্থিত ছিলাম অফিসে, দেখে শুধু খুশি নয় সচেতন বাবা-মাকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা ছিল না কারণ ওকে যদি ফোনে ঝোপে বা রাস্তার ধরে ফেলে যেত তাহলে বাঁচানো যেত না শিশুটিকে। চাহিদা অনুযায়ী শিশুর অভাব আছে তারপর কন্যা সন্তান ভীষণ ভালো লাগছে আর আমাদের হোমের কর্মীরা ভীষণ যত্নবান।পরিত্যক্ত শিশুকন্যার অন্নপ্রাশন ঘিরেই হোম জুড়ে খুশির হাওয়া কে বলবে ওরা স্বজনহারা, আশ্রয়হীন? ছোটো ছোটো ছেলেমেয়েদের হাসিমুখে ঝলমল করে আজও হোম ক্যাম্পাস জুড়ে। আজ ওরাও স্নেহের পরশে বড়ো হয়ে উঠেছে। গত সাত মাস পূর্বে পরিত্যক্ত শিশু গ্রহণ কেন্দ্র থেকে উদ্ধার হওয়া শিশু কন্যার অন্নপ্রাশন অনুষ্ঠান হল ধুমধাম করে। মা বর্গভীমা মায়ের মন্দিরে পুজো দিয়ে প্রসাদী এনে শঙ্খ আর উলুর ধ্বনিতে কপালে চন্দনে ফোটা, ফুলের মালা, পায়েস, মিষ্টি সব রীতি মেনে আয়োজন করা অন্নপ্রাশন। উল্লেখিত, পূর্ব মেদিনীপুর জেলার তমলুকের একটি সেচ্ছাসেবী সংগঠন নিমতৌড়ী তমলুক উন্নয়ন সমিতি ২০০৮ সাল থেকে শিশুদের দত্তক প্রদান করে থাকে । গত সাত মাস পূর্বে হলদিয়া-মেচাদা জাতীয় সড়কের নিমতৌড়ীতে পরিত্যক্ত শিশু গ্রহণ কেন্দ্র থেকে উদনিমতৌড়ীত হয় এই শিশুকন্যাটি। সরকারি নির্দেশ শিশুটি দত্তক প্রদান কেন্দ্র রয়েছে। নিয়ম রীতি মেনে আজ আয়োজন করা হয় অন্নপ্রাশন। হোমের সুপার সুদেষ্ণা মাইতি বলেন, আমরা এই দত্তক ইউনিট থেকে ইতিমধ্যে ৩৯ জন শিশুকে দত্তক দিয়েছে। তার মধ্যে একটি কন্যা সন্তান ইতালি পাঠানো হয়েছে, প্রথম এই শিশুটি বেবি সেন্টারে ফেলে দিয়ে যায় তাই এর অন্নপ্রাশনের অনুভূতি একটু আলাদা, করোনা স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব কাজ করেছি। তুমি সাধারণ সম্পাদক জানান এই কন্যাসন্তানটি যেদিনকে ডল বেবি সেন্টারে ফেলে দিয়েছিল সেই দিন উপস্থিত ছিলাম অফিসে, দেখে শুধু খুশি নয় সচেতন বাবা-মাকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা ছিল না কারণ ওকে যদি ফোনে ঝোপে বা রাস্তার ধরে ফেলে যেত তাহলে বাঁচানো যেত না শিশুটিকে। চাহিদা অনুযায়ী শিশুর অভাব আছে তারপর কন্যা সন্তান ভীষণ ভালো লাগছে আর আমাদের হোমের কর্মীরা ভীষণ যত্নবান।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *