কোলাঘাটজেলাপূর্ব মেদিনীপুরব্রেকিং নিউজ

সারা রাজ্যের পাশাপাশি কোলাঘাটের কোলা ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে সরকারি গাইডলাইন মেনে শুরু হয়েছে পঠন-পাঠন..

নিজস্ব প্রতিনিধি , পূর্ব মেদিনীপুর:- মহামারী করোনার তৃতীয় ঢেউ কিছুটা শিথিল হওয়ার পর রাজ্য সরকারের নির্দেশে বৃহস্পতিবার থেকে খুলে দেওয়া হয়েছে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি, নির্দেশিকায় বলা হয়েছে ক্লাস এইট থেকে দ্বাদশ শ্রেণীর ছাত্র ছাত্রীরা যাদের ভ্যাক্সিনেশন হয়েছে সরকারি গাইডলাইন মেনে শুরু হয়েছে তাদের পঠন – পাঠন, তবে তার আগে সরকারি নির্দেশিকা মেনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান গুলি স্যানিটাইজারের পাশাপাশি পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে, তবে পঞ্চম শ্রেণী থেকে সপ্তম শ্রেণী পর্যন্ত ছাত্র- ছাত্রীদের পঠন-পাঠনের কথা মাথায় রেখে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে নেওয়া হয়েছে পাড়ায় পাড়ায় শিক্ষার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে, এই দিন সকালে সরকারি গাইডলাইন মেনে পঠন পাঠনের পাশাপাশি বিদ্যালয়ে আগত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য স্যানিটাইজারের ব্যবস্থা করা হয়েছে, পাশাপাশি একটি বেঞ্চে দুজন করে ছাত্র বুঝতে পারবে সেই রকম ব্যবস্থা করা হয়েছে অর্থাৎ এক কথায় বলা যেতে পারে সম দূরত্বের কথা মাথায় রেখেই রাজ্য সরকারের তরফ এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, পাশাপাশি বলা হয়েছে, এই দিন সকালে পূর্ব মেদিনীপুর জেলার কোলাঘাট ব্লকের কোলা ইউনিয়ন উচ্চ বিদ্যালয়ে উঠে এলো এমনই চিত্র, যেখানে সরকারি সমস্ত গাইডলাইন মেনে শুরু হয়েছে পঠন পাঠন, এই সম্বন্ধে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক বিপ্লব ভট্টাচার্য বলেন আমরা সমস্ত সরকারি গাইডলাইন মেনে বিদ্যালয়ে পঠন-পাঠন শুরু করেছি, তবে পঞ্চম শ্রেণি থেকে সপ্তম শ্রেণি পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রীদের জন্য রাজ্য সরকারের যে পাড়ায় পাড়ায় শিক্ষার ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে তাতে বহু শিক্ষক সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন, কারণ দেখাই যাচ্ছে বিদ্যালয়ের রুটিনে তার সময় নির্ধারিত করা হয়েছে আবার পাড়ায় পাড়ায় পঠন-পাঠনে সেই শিক্ষকের নাম রাখা হয়েছে, ফলে দু দিক সামলাতে হিমশিম খেতে হবে, তবে এই বিষয় নিয়ে আমরা ভাবছি যাতে বিদ্যালয়ের প্রাঙ্গণে কোন ফাকা জায়গায় এই ব্যবস্থা করা হয়, অন্য দিকে অন্য এক শিক্ষক সুজন বেড়া জানান আমরা খুব খুশি হয়েছি সরকারের এই উদ্যোগ দেখে, আমরা পুনরায় ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়ে পঠন পাঠনের পাশাপাশি তাদের নিয়ে সময় কাটাতে পারব, তবে সরকারি বিভিন্ন গাইডলাইন আমরা মেনে চলছি, সব সময় সরকারের পাশে রয়েছি এই প্যানডেমিক সিচুয়েশন থেকে। তবে রাজ্য সরকারের উদ্যোগে বিদ্যালয় গুলি খোলায় যথেষ্ট উৎসাহ লক্ষ্য করা গিয়েছে ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *