দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি কারণে রবি চাষে চাষীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ
নিউজ বাংলা লাইভ: ইলামবাজার ব্লকের জয়দেব কেন্দুলী অঞ্চলের সমস্ত চাষীরা ফ্লাট অর্থাৎ নদীর বেল্টের এরিয়ার মধ্যেই চাষ আবাদ করে। এখন ভরপুর রবি চাষের সময় আলু, সরিষা, যব,গম, ইত্যাদি চাষ হয়ে থাকে এই সময়ে।
![](https://newsbanglalive.in/wp-content/uploads/2023/11/IMG-20231123-WA0072-1024x576.jpg)
দিন আনে দিন খায় চাষিরা বিভিন্ন জায়গা থেকে ঋণ নিয়ে চাষাবাদ করে কিছু লোভ্যাংশের জন্য এবং জীবন যাপনের জন্য। চাষীদের চাষ হচ্ছে একমাত্র জীবন ধারণের অবলম্বন। রাসায়নিক সার,ট্রাক্টর, লেবার এর দাম সাবমারসিবল জলের ইলেকট্রিক বিল নানান জিনিসের বর্তমান সময়ে দাম বৃদ্ধি পাওয়াতে চাষীদের কপালে চিন্তার ভাঁজ। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সাধন রায় তিনি জানান আমাদের এই চাষাবাদ করেই সংসার জীবনযাপন চলে। তবে আমরা এই চাষ করছি ঋণ নিয়ে, কিন্তু জানিনা এই চাষ করে কতটা লাভ পাব। কারণ দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি হওয়াতে আমরা একটু দুশ্চিন্তায় আছি। তিনি এটাও জানান আলু,গম,জব,ভুট্টা,সরিষা ছাড়াও আমরা গাঁদা ফুলের চাষ করে থাকি। চাষ আমাদের একমাত্র বেঁচে থাকার এবং সংসার জীবন যাপন চালানোর চাবিকাঠি। প্রতিবছর জয়দেব কেন্দুলী অঞ্চলের সন্তোষপুর গ্রামে কমবেশি ৮০০ থেকে ১০০০ বিঘা আলু চাষ হয়ে থাকে। আমাদের এলাকা তথা গ্রাম হচ্ছে চাষী প্রধান গ্রাম। চাষের উপর নির্ভর করে আমরা সমস্ত কিছু সাংসারিক বা জীবনধারণের কাজ করে থাকি এবং নির্ভরশীল। তবে চাষের দ্রব্য মূল্য তথা রাসায়নিক সার ট্রাক্টর ও ইলেকট্রিক বিল এবং লেবার এর দাম যদি কম বা সমতুল্য হত তাহলে হয়তো আমরা একটু ফসলের উপর লাভ দেখতে পেতাম।।